পথের পাঁচালী
বিভূতিভূষণ যখন ভাগলপুর শহর ‘বড় বাসা’ নামক বাড়িতে বাস করতেন, তখন স্ত্রী রমা দেবীকে একখানা পত্রে লিখেছেন, “যখন বনগাঁয়ের বর্ডিং-এ থেকে আমি পড়ি, ব্যারাকপুর ছেড়ে এসে... ব্যারাকপুরের নদী তীর, গাছপালার জন্যে আমার মন খারাপ হতো। ...যখন আমি ভাগলপুরে কাজ করি তখনও ব্যারাকপুরের জন্য মন কেমন করতো, তা থেকেই বোধ হয় ‘পথের পাঁচালী’র উৎপত্তি।” বড় বাসা-তে অবস্থানকালেই ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে তিনি ‘পথের পাঁচালী’ রচনায় হস্তক্ষেপ করেন এবং এখানেই ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দের ২৬ এপ্রিল পাণ্ডুলিপি সম্পূর্ণ করেন।
‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসটিকে লেখক তিনটি পর্বে ভাগ করেছেন এবং তাদের নামকরণ করেছেন ‘বলস্নালী বালাই’, ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ ও ‘অক্রূর সংবাদ’। ‘পথের পাঁচালী’-কে বিভূতিভূষণের বাল্যস্মৃতির শিল্পরূপায়ণ বললে বিশেষ কোনো ভুল হয় না। তিনি নিজেও তাঁর দিনলিপি গ্রন্থ স্মৃতির রেখায় স্বীকার করেছেন, “নভেল অর্থাৎ ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসে শৈশবকালের স্মৃতিরই পুনরাবৃত্তি করেছি মাত্র”।
বিভূতিভূষণ যখন ভাগলপুর শহর ‘বড় বাসা’ নামক বাড়িতে বাস করতেন, তখন স্ত্রী রমা দেবীকে একখানা পত্রে লিখেছেন, “যখন বনগাঁয়ের বর্ডিং-এ থেকে আমি পড়ি, ব্যারাকপুর ছেড়ে এসে... ব্যারাকপুরের নদী তীর, গাছপালার জন্যে আমার মন খারাপ হতো। ...যখন আমি ভাগলপুরে কাজ করি তখনও ব্যারাকপুরের জন্য মন কেমন করতো, তা থেকেই বোধ হয় ‘পথের পাঁচালী’র উৎপত্তি।” বড় বাসা-তে অবস্থানকালেই ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে তিনি ‘পথের পাঁচালী’ রচনায় হস্তক্ষেপ করেন এবং এখানেই ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দের ২৬ এপ্রিল পাণ্ডুলিপি সম্পূর্ণ করেন। ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসটিকে লেখক তিনটি পর্বে ভাগ করেছেন এবং তাদের নামকরণ করেছেন ‘বলস্নালী বালাই’, ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ ও ‘অক্রূর সংবাদ’। ‘পথের পাঁচালী’-কে বিভূতিভূষণের বাল্যস্মৃতির শিল্পরূপায়ণ বললে বিশেষ কোনো ভুল হয় না। তিনি নিজেও তাঁর দিনলিপি গ্রন্থ স্মৃতির রেখায় স্বীকার করেছেন, “নভেল অর্থাৎ ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসে শৈশবকালের স্মৃতিরই পুনরাবৃত্তি করেছি মাত্র”।
Writer |
|
Publisher |
|
ISBN |
9847025401174 |
Language |
Bengali / বাংলা |
Country |
Bangladesh |
Format |
Hardcover |
Pages |
240 |