তৈমুর লংয়ের দেশে
তৈমুর লংয়ের দেশ উজবেকিস্তান গিয়েছিলাম ২০২৩ সালের মে মাসে। তাশখন্দ এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করেছিলাম রাত ২টার সময়।
গাইড জারিনার সাথে আমরা রাতের তাশখন্দ শহর দেখতে দেখতে তাশখন্দ এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে ফিরেছিলাম। উজবেকিস্তানের রাজধানী তাশখন্দকে উজবেক ভাষায় বলা হয় তাশকেন্ত।
আমাদের হোটেলের নাম ছিলো হোটেল উজবেকিস্তান। এটা তাশকেন্ত শহরের নতুন অংশ রাশান তাশকেন্তের কেন্দ্রস্থলে।
তাশকেন্ত থেকে আমরা গিয়েছিলাম খিভাতে। দেখেছিলাম আড়াই হাজার বছরের পুরোনা প্রাচীন খিভা সিটি। খিভা থেকে বুখারা গিয়েছিলাম ট্রেনে। ধু ধু মরুর মাঝ দিয়ে চলছিলো আমাদের ট্রেন। বুখারার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেখে আমরা পরের দিন আবার উঠেছিলাম সমরখন্দের ট্রেনে।
সমরখন্দ হচ্ছে তৈমুরীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী। এখানে আমরা দেখেছি তৈমুর লংয়ের সমাধি কমপ্লেক্স। আরও দেখেছি ইমাম বুখারি কমপ্লেক্স।
উজবেকিস্তান থেকে আমাদের যাওয়ার কথা ছিলো কাজাখস্তান। কিন্তু অনেক অপেক্ষা করেও শেষ পর্যন্ত কাজাখস্তানের ভিসা হয়নি। তাই ফ্লাইট চেঞ্জ করে দেশে ফিরতে হয়ছিলো শুধু উজবেকিস্তান দেখে।
তৈমুর লংয়ের দেশ উজবেকিস্তান গিয়েছিলাম ২০২৩ সালের মে মাসে। তাশখন্দ এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করেছিলাম রাত ২টার সময়। গাইড জারিনার সাথে আমরা রাতের তাশখন্দ শহর দেখতে দেখতে তাশখন্দ এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে ফিরেছিলাম। উজবেকিস্তানের রাজধানী তাশখন্দকে উজবেক ভাষায় বলা হয় তাশকেন্ত। আমাদের হোটেলের নাম ছিলো হোটেল উজবেকিস্তান। এটা তাশকেন্ত শহরের নতুন অংশ রাশান তাশকেন্তের কেন্দ্রস্থলে। তাশকেন্ত থেকে আমরা গিয়েছিলাম খিভাতে। দেখেছিলাম আড়াই হাজার বছরের পুরোনা প্রাচীন খিভা সিটি। খিভা থেকে বুখারা গিয়েছিলাম ট্রেনে। ধু ধু মরুর মাঝ দিয়ে চলছিলো আমাদের ট্রেন। বুখারার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেখে আমরা পরের দিন আবার উঠেছিলাম সমরখন্দের ট্রেনে। সমরখন্দ হচ্ছে তৈমুরীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী। এখানে আমরা দেখেছি তৈমুর লংয়ের সমাধি কমপ্লেক্স। আরও দেখেছি ইমাম বুখারি কমপ্লেক্স। উজবেকিস্তান থেকে আমাদের যাওয়ার কথা ছিলো কাজাখস্তান। কিন্তু অনেক অপেক্ষা করেও শেষ পর্যন্ত কাজাখস্তানের ভিসা হয়নি। তাই ফ্লাইট চেঞ্জ করে দেশে ফিরতে হয়ছিলো শুধু উজবেকিস্তান দেখে।
Writer |
|
Publisher |
|
ISBN |
9789849979319 |
Language |
Bengali / বাংলা |
Country |
Bangladesh |
Format |
Hardcover |
Edition |
1st |
First Published |
February, 2025 |