জন্মান্তর নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর 'স্টোরি' করার জন্য সাহসী সাংবাদিক সুরঞ্জন মজুমদার চলে গেলেন পুরুলিয়ার কাছাকাছি একটি গণ্ডগ্রামে। সেখানে রহস্যময়ভাবে মারা গেলেন তিনি। তাঁর বীভৎস মৃতদেহ কলকাতায় নিয়ে এলেন তাঁরই সাংবাদিক বন্ধু মিহির গাঙ্গুলি। তারপরই শুরু হল টেলিফোনে শাসানি। সুরঞ্জন মজুমদারের ডায়েরিটা কে বা কারা ফেরত চাইছে। এই বিপদের মুখোমুখি দাঁড়িয়েও সুরঞ্জনের মেয়ে অন্তরা ঠিক করল ওর বাপির মৃত্যুর রহস্য ও খুঁজে বের করবেই। মিহিরদা আর বন্ধু ঝিমলিকে সঙ্গে নিয়ে অন্তরা রওনা হয়ে গেল বাঘমুন্ডির দিকে। তারপরই শুরু হল একের-পর-এক রহস্য, আর তার উন্মোচন। একলক্ষ শব্দ সাজিয়ে তৈরি হিমশীতল ভয়ের উপন্যাস 'ভয়পাতাল'। "একটা লোক গাড়ির বনেটের ওপরে এসে আছড়ে পড়ল। আর-একজন সুমোর সামনের দরজায় এসে বাড়ি খেল। দুটো হাতে শক্ত করে আঁকড়ে ধরল খোলা জানলার খাঁজ। আর তিন নম্বর লোকটা পেছনের দরজায় আছড়ে পড়ে কোনও কিছু আঁকড়ে ধরতে না পারায় ছিটকে গড়িয়ে গেল পিচের রাস্তায়। গণপতি গাড়ির গতি ক্রমশ বাড়াচ্ছিল। শুধু সামনে বনেটের ওপরে উপুড় হয়ে থাকা লোকটা মাঝে-মাঝে ওর দৃষ্টি আড়াল করায় স্টিয়ারিং এদিক-ওদিক হয়ে যাচ্ছিল। আর লোকটার ভারী শরীর গাড়ির গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এপাশ-ওপাশ নড়ছিল।”
জন্মান্তর নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর 'স্টোরি' করার জন্য সাহসী সাংবাদিক সুরঞ্জন মজুমদার চলে গেলেন পুরুলিয়ার কাছাকাছি একটি গণ্ডগ্রামে। সেখানে রহস্যময়ভাবে মারা গেলেন তিনি। তাঁর বীভৎস মৃতদেহ কলকাতায় নিয়ে এলেন তাঁরই সাংবাদিক বন্ধু মিহির গাঙ্গুলি। তারপরই শুরু হল টেলিফোনে শাসানি। সুরঞ্জন মজুমদারের ডায়েরিটা কে বা কারা ফেরত চাইছে। এই বিপদের মুখোমুখি দাঁড়িয়েও সুরঞ্জনের মেয়ে অন্তরা ঠিক করল ওর বাপির মৃত্যুর রহস্য ও খুঁজে বের করবেই। মিহিরদা আর বন্ধু ঝিমলিকে সঙ্গে নিয়ে অন্তরা রওনা হয়ে গেল বাঘমুন্ডির দিকে। তারপরই শুরু হল একের-পর-এক রহস্য, আর তার উন্মোচন। একলক্ষ শব্দ সাজিয়ে তৈরি হিমশীতল ভয়ের উপন্যাস 'ভয়পাতাল'। "একটা লোক গাড়ির বনেটের ওপরে এসে আছড়ে পড়ল। আর-একজন সুমোর সামনের দরজায় এসে বাড়ি খেল। দুটো হাতে শক্ত করে আঁকড়ে ধরল খোলা জানলার খাঁজ। আর তিন নম্বর লোকটা পেছনের দরজায় আছড়ে পড়ে কোনও কিছু আঁকড়ে ধরতে না পারায় ছিটকে গড়িয়ে গেল পিচের রাস্তায়। গণপতি গাড়ির গতি ক্রমশ বাড়াচ্ছিল। শুধু সামনে বনেটের ওপরে উপুড় হয়ে থাকা লোকটা মাঝে-মাঝে ওর দৃষ্টি আড়াল করায় স্টিয়ারিং এদিক-ওদিক হয়ে যাচ্ছিল। আর লোকটার ভারী শরীর গাড়ির গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এপাশ-ওপাশ নড়ছিল।”